সিগারেট
ধরিয়ে চিন্তা করতে থাকলাম,
কি করা যায়। ঘুম আসছে না।
সিগারেট শেষ
করে পানি খেতে ড্রইয়িং রুমে গেলাম।
পানি ঢাল্লাম, খেলাম। খেয়ে যেই
ফিরব, দেখি কাজের মেয়ে টা চিত
হয়ে ঘুমিয়ে আছে। মাথার ভিতর দুষ্ট
বুদ্ধি এল। আস্তে আস্তে কাছে গেলাম।
নাকের কাছে হাত দিলাম।
বেঘরে ঘুমাচ্ছে। মাথায় হাত
দিলাম। কিছুক্ষন চুল হাতালাম।
কোনো হুস নাই। গালে হাত দিলাম।
একটু গালে টিপ দিলাম। তারপর হাত
ধরলাম। পেটে হাত দিলাম। একটু
ঘসা দিলাম। নরলো না। সাহস
পেয়ে গেলাম। তারপর উপরে উঠলাম।
বিশাল দুধ, ৩৪ তো হবেই।
ব্রা পরে নাই। একটু আলতো ভাভে টিপ
দিলাম। হাতের তালু তে নিপল এর
অস্তিত্ত টের পেলাম। একটু একটু করে শক্ত
হচ্ছে। কিন্তু ঘুম ভাংল না।
আস্তে আস্তে জামা উপরে উঠালাম।
জামার নিচ দিয়ে হাত ঢুকালাম। ১
টা দুধ হাতের মদ্ধে আসল। হাল্কা টিপ
দিলাম। হাল্কা নড়ে উঠল। হাত
সরিয়ে নিলাম। ১ মিনিট
অপেক্ষা করলাম। আবার হাত ঢুকালাম।
এই বার নিপল টা হাতের
তালুতে রেখে ঘসতে থাকলাম।
পুরা শক্ত হয়ে গেসে।
জামা টা আরো উপরে তুলে ১ টা দুধ
উন্মুক্ত করলাম। ডিম লাইটের
আলো তে যা দেখলাম, আমার চোখ বড়
বড় হয়ে গেল। অসম্ভব সুন্দর টাইট দুধ। যেই
না মুখ বারালাম, একটু জিভ লাগাব
বলে, কার যেন পায়ের আওয়াজ পেলাম।
সেই রাতে আর কিছু করতে পারলাম
না। চুপচাপ
রুমে গিয়ে ঘুমিয়ে পরলাম। পরদিন
রাতে অপেক্ষা করতে থাকলাম, সবাই
ঘুমিয়ে পরার পর
আস্তে আস্তে পা টিপে টিপে ড্রইং রুমে গেলাম।
সাদেকা ঘুমিয়ে আছে। ও, বলাই হয়নি,
আমার বাসার কাজের মেয়ের নাম
সাদেকা। কাছে গেলাম,
সরাসরি বুকে হাত দিলাম। একটু
হালকা টিপ মারলাম। নরে উঠল, হাত
সরালাম না।
জোরে জোরে নিঃশাস
নিতে থাকল। আবার আস্তে আস্তে টিপ
দিলাম। নরল না।
জামা টা আস্তে আস্তে উপরে উঠালাম,
ব্রা পরে নাই। নিপল গুলি শক্ত
হয়ে আছে। হাত দিয়ে কিচ্ছুক্ষন
আলতো ভাবে নারলাম। নিপল
গুলি আরো শক্ত হয়ে গেল।
আস্তে আস্তে মুখ নামালাম, জিভ
লাগালাম নিপল এর মাথায়।
মনে হলো সে কেপে উঠলো, কিন্তু নরল
না। সাহস পেয়ে গেলাম। ১টা নিপল
মুখে পুরে নিলাম, অন্য দুধ
টা আস্তে আস্তে টিপ্তে লাগলাম।
প্রায় ৫মিনিট চালালাম। দেখলাম
সে জোরে জোরে নিঃশাস নিচ্ছে।
বুজলাম, সে মজা পাচ্ছে। এই বার আমার
১টা হাত নিচে নামালাম। দুই
পায়ের ফাকে গোপন অঙ্গে হাত
টা ছোয়ানোর সাথে সাথে আবার
সে কেপে উঠল এবং পা দুটি একটু ফাক
করলো। পায়জামা ভিজে চপচপ করছে।
আঙ্গুল দিয়ে ঘসা শুরু করলাম পায়জামার
উপর দিয়ে। মিনিট পাচেক এই রকম
ঘসার পর বুজলাম
সে আরো পানি ছারলো। তার মুখের
দিক তাকিয়ে দেখলাম
এখনো ঘুমাচ্ছে। আসলে ঘুমের ভান
করে পরে মজা নিচ্ছে। তার
একটা হাত ধরে আমার
বাড়া তা তে লাগালাম। আমার
বাড়া বাবাজী তো ফুলে ফেপে তালগাছ
হয়ে আছে। যে ভাবে ধরিয়ে দিলাম,
সেই ভাবে ধরে থাকল। এই বার
আমি তার পায়জামার
রশি ধরে আস্তে টান দিলাম।
খুলে গেলো। আমার একটা হাত ওর
ভোদায় লাগানোর
সাথে সাথে সে আমার
বাড়া টা তে জোরে চাপ দিল।
আমিও ১টা আঙ্গুল তার ভোদার ছিদ্র
দিয়ে ঢুকানোর চেস্টা করলাম। ভীষন
টাইট। আস্তে আস্তে বের করলাম,
ঢুকালাম। এই ভাবে মিনিত দশেক
চালানোর পর আমি থেমে গেলাম।
কিন্তু দেখলাম, সে থামছে না।
সে আমার বাড়া টা টিপছে, আর তার
মুখের দিকে টানছে। আমিও তার
টানে সারা দিলাম। মুখের
কাছে নেয়ার
সাথে সাথে সে হা করে আমার
বাড়ার মুন্ডি টা তার মুখের ভিতর
পুরে ফেলল। ১ মিনিট কিছু করল না। যখন
আমি আবার তার ভোদায় আঙ্গুল
চালানো শুরু করলাম,
সে আস্তে আস্তে জিভ
দিয়ে চাটতে লাগল। এই ভাবে আরও
মিনিত দশেক চললো। তখন দেখলাম
যে আমার ৯” বাড়ার অর্ধেক টা তার
মুখের ভিতর উঠানামা করছে।
চোশার কারনে আমার তো প্রায় বের
হউয়ার অবস্থা। আমি টান দিয়ে আমার
বাড়া তা বের করে তার মুখের
দিকে তাকা্লাম।
সে তখনো ঘুমাচ্ছে………
তাকে আস্তে করে পাজকোল
করে উঠিয়ে আমার রুমের
খাটে শোয়ালাম।
পায়জামা টা নিচের
দিকে টেনে খুলে ফেললাম।
জামা তা উঠিয়ে দিলাম গলা পর্যন্ত।
ডিম লাইটটা জালিয়ে দিলাম। ডিম
লাইটের নীল আলোতে মনে হল আমার
সামনে একটা পরী ঘুমিয়ে আছে। ৩৪
সাইজের টাইট দুধ গুলির উপর
হাল্কা বাদামী রঙের নিপল
গুলি যেন আমাকে পাগল করে দিল।
ঝাপিয়ে পরলাম তার মাই গুলির উপর।
চুশতে থাকলাম দুইটা নিপল
পালাক্রমে। এই ভাবে মিনিট দশেক
চুশার পর তার চোখ বন্ধ অবস্থায় তার
কাছ থেকে সারা পেলাম। সে তার
হাত টা নারছে, কি যেন খুজছে। আমার
বাড়া টা তার হাতের কাছে আনার
সাথে সাথে খপ
করে ধরে টিপতে লাগল।আমি তার
নিপল
চাটতে চাটতে নিচে নামতে থাকলাম,
আর বাড়া তা তার মুখের
কাছে নিতে থাকলাম। সেও
বাড়াটা একটু একটু করে টান দিল তার
মুখের কাছে।অবশেষে আমিও তার
ভোদায় জিভ টা ছোয়ালাম।
সাথে সাথে সে আমার বাড়াটা এমন
ভাবে মুখের ভিতর টান দিল,
মনে হচ্ছিল যেন
পুরো বাড়াটা গিলে ফেলবে।
আমি জিভ দিয়ে তার গুদের
চেরা টা চাটতে থাকলাম। সেও
বাড়া চোশার গতি বারিয়ে দিল।
এই ভাবে মিনিট বিশেক চলল। এর
মদ্ধ্যে সে একবার জল ছাড়ল। তারপর
আমি উঠে তার পা দুটি ফাক করে গুদের
দিকে তাকালাম। ক্লিটরিস টা শক্ত
হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে, তার
নিচে ছোট্ট একটি ফুটা, লাল রঙের।
নিজের জিভ
টা কে আটকে রাখতে পারলাম না।
আরো মিনিট পাচেক গুদের
ফুটাতে আমার জিভ টা উঠা-
নামা করলাম। দেখলাম,
গলা কাটা মুরগীর মত
সে কাতরাচ্ছে আর আমার
মাথা টা জোর করে তার গুদের
মদ্ধ্যে চেপে ধরে রেখেছে।
কোনমতে আমার মাথা টা তার হাত
থেকে ছারিয়ে আমার বাড়ার
মুন্ডীটাকে তার গুদের ফুটায় সেট
করলাম। হাল্কা চাপ দিলাম, ঢুকল না,
পিছলে গেল। আমার সেট করে ভাল
করে ধরে চাপ দিলাম। এইবার সে একটু
পিছিয়ে গেল। মনে হল
ব্যাথা পেয়েছে। আমি একটু
এগিয়ে আমার বাড়ার
মুন্ডীটাকে হাল্কা ভাবে তার
ভোদায় ঘসতে ঘসতে হঠাত
একটা জোরে চাপ দিলাম,
সে যাতে পিছাতে না পারে তার
জন্য পায়ের রান গুলি শক্ত
করে ধরে রাখলাম। এখন আমার
মুন্ডী টা তার গুদের ভিতর। মিনিট
খানেক বিরতি দিলাম। তারপর
হাল্কা ভাবে চাপ দিয়ে একটু
ঢুকিয়ে আবার বের করলাম।
মুন্ডী টা ভিতরেই রাখলাম। এই
ভাবে কয়েক বার করার পর সে আরেক
বার জল ছারলো। এতে তার গুদ তা একটু
পিচ্ছিল হল। এই বার আমি আমার হাত
তার পিঠের নীচ দিয়ে নিয়ে কাধ
দুটি ধরলাম। তারপর একটা রামঠাপ
দিলাম। রামঠাপ দেয়ার আগে তার মুখ
টা আমার মুখের ভিতর ঢুকিয়ে নিলাম।
যার কারনে সে যেই
গোঙ্গানিটা দিল, সেই শব্দ
টা আমার মুখের ভিতর হারিয়ে গেল।
আমার ৯” বাড়াটার প্রায় ৫”
ভিতরে ঢুকে কোথায় যেন আটকে গেল।
তারপর ১ মিনিট কোন
নারাচাড়া না করে গভীর
ভাবে লিপ-কিস করলাম। তারপর
সে আমাকে হাল্কা ভাবে তলঠাপ
দিতে থাকল। আমিও
আস্তে আস্তে ঠাপের
গতি বাড়াতে থাকলাম। এই
ভাবে মিনিট দশেক ঠাপানোর পর
খেয়াল করলাম আমার
বাড়া পুরোটা ভিতরে ঢুকে গেছে।
তার মুখ থেকে আঃআঃওঃওঃ আওয়াজ
বের হচ্ছে।
চারিদিকে তখনো নিস্তব্ধতা।